বিয়ে কিংবা বিচ্ছেদ, জমি কেনাবেচা, নাম সংশোধন বা পরিবর্তন,ও মামলা মোকদ্দমাসহ বিভিন্ন কাজে হলফনামা সম্পাদন করা প্রয়োজন হয়। এছাড়াও বিভিন্ন দলিল পত্রে হলফনামা প্রয়োজন হতে পারে।
হলফনামা কাকে বলে
ইংরেজী এফিডেভিট শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ হলো হলফনামা। কাগজে লিখিত কোন বক্তব্যকে শুদ্ধ ও সঠিক মর্মে ঘোষনা করে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (নোটারী পাবলিকের কার্যালয় বা ১ম শ্রেণির ম্যাজিষ্ট্রেট আদাল) সম্মুখে হাজির হয়ে শপথক্রমে লিখিত বিবৃতিকে হলফনামা বলা হয়।
কিভাবে হলফনামা লিখতে হয়
নির্দিষ্ট নিয়ম কানুন হলফনামা সম্পাদন করতে হয়। হলফনামা হতে হবে লিখিত যা নির্দিষ্ট নন জুডিশিয়্যাল স্টাম্পে প্রিন্ট করতে হয়। এতে হলফকারীর পূর্ণ নাম, ঠিকানা, জন্ম তারিখ, পিতা-মাতার নাম, পেশা, ধর্ম, জাতীয়তা, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ইত্যাদি উল্লেখ করতে হবে। হলফকারী ব্যক্তি কী কারণে ও কী বিষয়ে হলফ করছেন তার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ দিতে হবে। হলফকারী একাধিক ব্যক্তি হলে প্রত্যেকের নাম, পরিচয় উল্লেখ করতে হবে।